Dhaka 3:28 pm, Saturday, 26 April 2025

কেরানীগঞ্জে যুবদল নেতার বিরুদ্ধে ফেসবুক আইডি থেকে মিথ্যা অপপ্রচারের অভিযোগ 

কেরানীগঞ্জ মডেল থানার যুবদল সভাপতি মিনহাজ  মিনারের জনপ্রিয়তা দেখে হিস্যানিত হয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে প্রভাকন্ড ছড়িয়ে জৈনক রহমতুল্লাহ ও বরকত উল্লাহর সহযোগীতায় সন্মান হানির চেষ্টা চালাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন যুবদল সভাপতি মিনহাজ মিনার।


বিজ্ঞাপন


এঘটনায় ন্যায় বিচার চেয়ে কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন তিনি।

যুবদল নেতা মিনার বলেন বলেন আমি আমার প্রিয় নেতা সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও চারবারের এমপি আলহাজ্ব আমান উল্লাহ আমানের স্নেহ ও ভালোবাসা পেয়ে দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে কেরানীগঞ্জের রাজনীতিতে সক্রিয় আছি। বিগত কিছুদিন আগে আমি শাক্তা মৌজায় ১৪ শতাংশ ভিটি বাড়ি কিনে দখলে আছি। বাড়ির সুন্দৌয্যের জন্য পাকা দেওয়া এবং নিজ নামে একটি সাইনবোর্ড লাগিয়েছি।

কাজের অবসরে বিএনপির নেতাকর্মী নিয়ে আমার খরিদ জমিতে কর্মীসভা সহ অবসর বিশ্রাম নিয়ে থাকি।

মিনহাজ মিনার জানায় গত কয়েকদিন আগে তিনি ও তার ৩ বন্ধু সহ আটি বাজার থেকে জিনজিরা ফেরার পথে তার জমিতে গাড়ি থামিয়ে বিশ্রাম নিচ্ছিলো। জৈনক রহমতুল্লাহ ও বরকতউল্লাহ যুবদল সভাপতি মিনারের উপস্থিতি টের পেয়ে প্রায় শতাধিক সন্ত্রাসী নিয়ে কয়েকটি আধুনিক পিস্তল, লোহার রড, রামদা সহ দেশীয় অস্ত্রস্বস্র নিয়ে মিনারের ১৪ শতাংশ জমির পাকা দেয়াল ও সাইনবোর্ড সহ বিভিন্ন জাতের গাছের চারা কুপিয়ে ও পিটিয়ে ভাংচুর করে।

অভিযুক্তদের প্নান ছিলো মিনারের দেয়াল ও সাইনবোর্ড সহ বিভিন্ন গাছপালা কেটে ফেলতে থাকলে মিনার এসে বাধা দিলে কৌশলে মিনারকে হত্যা করবে। কিন্তু যুবদল নেতা মিনার তাদের পাতানো ফাঁদে পা না দিয়ে ধৈর্য ধরে তার রুমে বসে তাদের তান্ডব দেখেন এবং মিনারের দুই বন্ধু ভাংচুর ও তান্ডবের ভিডিও করে। পরবর্তীতে গত বুধবার কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় এসে মিনার তান্ডবের সেই ভিডিও অফিসার ইনচার্জকে জমা দিয়ে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে একটি  লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন এবং অবৈধ একাধিক আগ্নেঅস্ত্র উদ্ধারের আহবান জানান। ওসি সোহরাব আল হোসাইন ঘটনার ৩িনদিন পাড় হলেও অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে  কোন ব্যাবস্থা না নেওয়ায় বৃহস্পতিবার রাত ১২ টায় মডেল থানার ওসি সোহরাব আল হোসাইনকে তিনদিনের মধ্যে বদলির আদের জারি করেন উর্ধতন পুলিশ কর্মকর্তা। যুবদল সভাপতি মিনারের দাবি ঐ দিন যে আগ্নে অস্ত্র শোডাউন করেছে। সেগুলো আওয়ামীলীগের অস্ত্র। প্রশাসন ঐ অবৈধ একাধিক অস্ত্র-গুলি উদ্ধার না করলে কেরানীগঞ্জে ছিনতাই, ডাকাতি সহ বিভিন্ন অপরাধ বেড়ে যাবে।  যুবদল সভাপতি মিনহাজ মিনার যৌথবাহিনীর সহযোগীতা চান।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

আলোচিত

রাষ্ট্র কাঠামোর মৌলিক সংস্কার না হলে আবারও ফ্যাসিবাদ মাথা চাড়া দিয়ে উঠবে

কেরানীগঞ্জে যুবদল নেতার বিরুদ্ধে ফেসবুক আইডি থেকে মিথ্যা অপপ্রচারের অভিযোগ 

Update Time : 06:41:07 am, Monday, 21 April 2025

কেরানীগঞ্জ মডেল থানার যুবদল সভাপতি মিনহাজ  মিনারের জনপ্রিয়তা দেখে হিস্যানিত হয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে প্রভাকন্ড ছড়িয়ে জৈনক রহমতুল্লাহ ও বরকত উল্লাহর সহযোগীতায় সন্মান হানির চেষ্টা চালাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন যুবদল সভাপতি মিনহাজ মিনার।


বিজ্ঞাপন


এঘটনায় ন্যায় বিচার চেয়ে কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন তিনি।

যুবদল নেতা মিনার বলেন বলেন আমি আমার প্রিয় নেতা সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও চারবারের এমপি আলহাজ্ব আমান উল্লাহ আমানের স্নেহ ও ভালোবাসা পেয়ে দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে কেরানীগঞ্জের রাজনীতিতে সক্রিয় আছি। বিগত কিছুদিন আগে আমি শাক্তা মৌজায় ১৪ শতাংশ ভিটি বাড়ি কিনে দখলে আছি। বাড়ির সুন্দৌয্যের জন্য পাকা দেওয়া এবং নিজ নামে একটি সাইনবোর্ড লাগিয়েছি।

কাজের অবসরে বিএনপির নেতাকর্মী নিয়ে আমার খরিদ জমিতে কর্মীসভা সহ অবসর বিশ্রাম নিয়ে থাকি।

মিনহাজ মিনার জানায় গত কয়েকদিন আগে তিনি ও তার ৩ বন্ধু সহ আটি বাজার থেকে জিনজিরা ফেরার পথে তার জমিতে গাড়ি থামিয়ে বিশ্রাম নিচ্ছিলো। জৈনক রহমতুল্লাহ ও বরকতউল্লাহ যুবদল সভাপতি মিনারের উপস্থিতি টের পেয়ে প্রায় শতাধিক সন্ত্রাসী নিয়ে কয়েকটি আধুনিক পিস্তল, লোহার রড, রামদা সহ দেশীয় অস্ত্রস্বস্র নিয়ে মিনারের ১৪ শতাংশ জমির পাকা দেয়াল ও সাইনবোর্ড সহ বিভিন্ন জাতের গাছের চারা কুপিয়ে ও পিটিয়ে ভাংচুর করে।

অভিযুক্তদের প্নান ছিলো মিনারের দেয়াল ও সাইনবোর্ড সহ বিভিন্ন গাছপালা কেটে ফেলতে থাকলে মিনার এসে বাধা দিলে কৌশলে মিনারকে হত্যা করবে। কিন্তু যুবদল নেতা মিনার তাদের পাতানো ফাঁদে পা না দিয়ে ধৈর্য ধরে তার রুমে বসে তাদের তান্ডব দেখেন এবং মিনারের দুই বন্ধু ভাংচুর ও তান্ডবের ভিডিও করে। পরবর্তীতে গত বুধবার কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় এসে মিনার তান্ডবের সেই ভিডিও অফিসার ইনচার্জকে জমা দিয়ে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে একটি  লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন এবং অবৈধ একাধিক আগ্নেঅস্ত্র উদ্ধারের আহবান জানান। ওসি সোহরাব আল হোসাইন ঘটনার ৩িনদিন পাড় হলেও অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে  কোন ব্যাবস্থা না নেওয়ায় বৃহস্পতিবার রাত ১২ টায় মডেল থানার ওসি সোহরাব আল হোসাইনকে তিনদিনের মধ্যে বদলির আদের জারি করেন উর্ধতন পুলিশ কর্মকর্তা। যুবদল সভাপতি মিনারের দাবি ঐ দিন যে আগ্নে অস্ত্র শোডাউন করেছে। সেগুলো আওয়ামীলীগের অস্ত্র। প্রশাসন ঐ অবৈধ একাধিক অস্ত্র-গুলি উদ্ধার না করলে কেরানীগঞ্জে ছিনতাই, ডাকাতি সহ বিভিন্ন অপরাধ বেড়ে যাবে।  যুবদল সভাপতি মিনহাজ মিনার যৌথবাহিনীর সহযোগীতা চান।